Winning entries could not be determined in this language pair.There were 4 entries submitted in this pair during the submission phase. Not enough votes were submitted by peers for a winning entry to be determined.Competition in this pair is now closed. |
বিগত কয়েক বছর ধরে, কোনো রকম বিজ্ঞপ্তি না দিয়েই, নিউ ইয়র্ক কতৃপক্ষ রাস্তা পেরোনোর আলোর জন্যে যে বোতামগুলি ছিল তার বেশির ভাগই অকেজো করে দিয়েছেন৷ তারা নির্ণয় করেছেন যে কম্পিউটার চালিত টাইমারই বেশির ভাগ সময় বেশি উপযোগী৷ ২০০৪সালে, ৩২৫০টি এরকম বোতামের মধ্যে ৭৫০টিরো কম কার্যক্ষম ছিল৷ কিন্তু শহর কর্তৃপক্ষ সেই অকেজো বোতামগুলি জায়গা থেকে সরাননি, যার ফলে অগুন্তি আঙ্গুল সেই বোতাম টিপে চলেছে৷ প্রথমদিকে বোতামগুলি সরানো হয়নি সরানোর খরচের কথা ভেবে৷ কিন্তু পরে বোঝা গেল যে এই অকেজো বোতামগুলিও একটা কাজে লাগে৷ ইসরায়েলের নেগেভ অঞ্চলের বেন-গুরিয়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের তাল ওরন-গিলাড বলেন যে, যে পথচারীরা বোতাম টেপেন তারা সাধারণত সবুজ আলো না জ্বললে রাস্তা পেরননা৷ রাস্তা পেরোনোর মানসিকতা অধ্যয়ন করে উনি জানিয়েছেন যে মানুষ সেই নিয়মগুলিই বেশি সহজে মানে যেখানে তার মনে হয় যে তার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে৷ অ্যান অরবরের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের 'মানুষ ও কম্পিউটারের পারস্পরিক ক্রিয়া'-র বিশেষজ্ঞ আইতান আডার বলেন যে অকেজো বোতামগুলি একরকম মানসিক স্বস্তি দেয় কারণ পথচারীদের মনে হয় যে নিয়ম সে মানছে তা তার ইচ্ছা অনুযায়ী চলছে৷ ডঃ আডার জানান যে তার ছাত্রেরা যে সফটওয়্যার তৈরী করে তাতে তারা একটি "সেভ" বোতাম রাখে যে বোতামের একমাত্র কাজ হলো ব্যবহারকারীদের নিশ্চয়তা দেওয়া, তারা জানেনা যে তাদের টাইপ করা বর্ণগুলি সেভ বোতাম ব্যবহার না করলেও সেভ হয়ে যাচ্ছে৷ তিনি বলেন যে এটা একটা উপকারী প্রতারণা যাতে যান্ত্রিক জগতের স্বাভাবিক অমানবিকতা কিছুটা নরম হয়৷ এটা একটা দৃষ্টিভঙ্গি৷ কিন্তু রাস্তা পেরোনোর এই নকল বোতামের ক্ষেত্রে কিছু অপকারও থাকতে পারে৷ ভিয়েনার একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান 'ফ্যাক্টম' যারা যানবহন পরিষেবার মনস্তাত্ত্বিক দিক নিয়ে গবেষনা করে তার কর্ণধার রাল্ফ রিসার মনে করেন, পথচারীরা যখন জানবেন এবং এই প্রতারনায় তাদের যে ক্ষোভ জন্মাবে তাতে উপকারের থেকে অপকারই বেশি হবে৷ | Entry #24944 — Discuss 0 — Variant: Indian
|
বহু বছর ধরে নিউ ইয়র্ক কর্তৃপক্ষ, এ ব্যাপারে কোনো উচ্চবাচ্য না করেই, সেসব নিয়ন্ত্রণের বাটনগুলোর বেশিরভাগই নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছে যেগুলো একদা শহরের পথচারী-পারাপারের লাইটগুলো পরিচালনা করতো৷ তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, কম্পিউটার-নিয়ন্ত্রিত টাইমার প্রায় সবসময়েই আরো ভালোভাবে কাজ করেছে৷ 2004 সালে এসে, এই ধরনের 3,250টি বাটনের মধ্যে 750টিরও কম বাটন কর্মক্ষম ছিল৷ তবে, নগর সরকার নিষ্ক্রিয় বাটনগুলো সরিয়ে নেয়নি-যেগুলো অগণিত আঙুলকে অনর্থক বাটন চাপতে প্রলুব্ধ করছে৷ প্রথমদিকে, বাটন সরিয়ে নেয়ার খরচের কারণে সেগুলো টিকে গিয়েছিল৷ কিন্তু পরে দেখা গেলো যে এমনকি নিষ্ক্রিয় বাটনগুলোও একটি উদ্দেশ্য পূরণ করে৷ যেসব পথচারী বাটনে চাপ দেন তারা সবুজ মানুষের সঙ্কেত দেখা যাওয়ার আগে রাস্তা পার হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে, বলেছেন ইসরাইলের নেগেভ-এ অবস্থিত বেন-গুরিয়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের তাল ওরন-গিলাদ৷ রাস্তা পারাপারের জায়গাগুলোতে আচরণ অধ্যয়নের মাধ্যমে, তিনি লক্ষ্য করেছেন যেসব সিস্টেম মানুষের ইনপুটের প্রতি গুরুত্ব দেয় বলে মনে হয় সেগুলো মানুষ বেশি করে মেনে চলে৷ নিষ্ক্রিয় বাটনগুলো এই ধরনের প্লাসিবো প্রভাব তৈরি করে কারণ মানুষ যে সিস্টেমগুলো ব্যবহার করে সেগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণের অনুভূতি পেতে পছন্দ করে, বলেছেন অ্যান আরবর-এ অবস্থিত মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব-কম্পিউটার মিথস্ক্রিয়া বিষয়ক একজন বিশেষজ্ঞ এইটান আডলার৷ ড. আডলার জানিয়েছেন যে তার শিক্ষার্থীরা সাধারণত ক্লিক করা যায় এমন একটি “সংরক্ষণ করুন” বাটনসহ সফটওয়্যার ডিজাইন করে থাকে যার আসলে সেইসব ব্যবহারকারীদেরকে আশ্বস্ত করা ছাড়া আর কোনো কাজ নেই যারা জানে না যে তাদের চাপা প্রতিটি কী আসলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত হয়ে থাকে৷ তিনি বলেন, এটিকে যন্ত্রের জগতের সহজাত শীতলতার মোকাবেলায় হিতৈষী প্রতারণার স্পর্শ হিসেবে ভেবে নিন৷ এটা একরকম দৃষ্টিভঙ্গি৷ কিন্তু, রাস্তা পারাপারের ক্ষেত্রে অন্তত প্লাসিবো বাটনগুলোর একটি অন্ধকার দিকও থাকতে পারে৷ ট্রাফিক ব্যবস্থার মানসিক দিকগুলো নিয়ে অধ্যয়নকারী ভিয়েনার একটি ইনস্টিটিউট FACTUM-এর প্রধান রালফ রিসার মনে করেন, এগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে পথচারীদের সচেতনতা, এবং ফলশ্রুতিতে এই প্রতারণার প্রতি অসন্তুষ্টি, এখন সুফলগুলোকে ম্লান করে দিচ্ছে৷ | Entry #25040 — Discuss 0 — Variant: Not specified
|
অনেক বছর ধরে, এটি সম্পর্কে কোনও বড় ঝামেলা ছাড়াই, নিউইয়র্কে কর্তৃপক্ষ শহরের বেশিরভাগ কন্ট্রোল বোতামগুলি নিষ্ক্রিয় করেছিল যা একবার নগরে পথচারী-ক্রসিং লাইট পরিচালনা করেছিল। কম্পিউটারাইজড টাইমার, তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, প্রায় সবসময় ভাল কাজ। ২004 সাল নাগাদ, 3২50 টিরও কম 750 টি বোতাম কার্যকরী ছিল। তবে শহর সরকার অক্ষম নিষ্ক্রিয় বোতামগুলি গ্রহণ করে নি, অগণিত আঙ্গুলের ভঙ্গুর চাপে। প্রাথমিকভাবে, বোতামগুলি তাদের সরানোর খরচ হওয়ার কারণে বেঁচে গিয়েছিল। কিন্তু এটি নিষ্ক্রিয় বাটন এমনকি একটি উদ্দেশ্য পরিবেশন করা হয়েছে। ইজরায়েলের নেগেভের বেন-গুরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের তাল অরন-গিলাদ বলছেন যে, পথচারীরা যারা বাটন চাপায়, তারা সবুজ মানুষের সামনে ক্রুশে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। ক্রসিংয়ে আচরণ অধ্যয়ন করার পর, তিনি মনে করেন যে লোকেরা আরও সহজেই এমন একটি সিস্টেমকে মান্য করে যা তাদের ইনপুটকে সাবধান করে দেয়। অনিয়ন্ত্রিত বোতামগুলি এই ধরণের প্যাসেবোর প্রভাব তৈরি করে, কারণ তারা যে সিস্টেমগুলির উপর নিয়ন্ত্রণের ছাপ ফেলে, সেগুলি মানুষ ব্যবহার করছে, বলেছেন মিশন বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব-কম্পিউটারের ইন্টারঅ্যাকশনের বিশেষজ্ঞ ইত্তান আদর, অ্যান আর্বার। ডা। আদর মনে করেন যে তার ছাত্ররা সাধারণত একটি ক্লিকযোগ্য "সংরক্ষণ" বোতাম সহ সফ্টওয়্যার ডিজাইন করে থাকে যার কোনও ভূমিকা নেই যারা তাদের ব্যবহারকারীদেরকে আশ্বস্ত করার চেয়ে অন্য কোন ভূমিকা রাখে না যে তাদের কীস্ট্রোকগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত হয়। তিনি মনে করেন, মেশিন বিশ্বের অন্তর্নিহিত ঠান্ডা প্রতিহত করার জন্য উচ্ছৃঙ্খল প্রতারণার স্পর্শ হিসাবে তিনি বলেছেন। যে এক দৃশ্য। তবে, কমপক্ষে রাস্তা ক্রসিংয়ে, প্লেসবো বোতামগুলিও একটি গাঢ় দিক হতে পারে। ফ্যাক্টামের প্রধান র্যাল্ফ রিসার, ভিয়েতনাম ইনস্টিটিউট যা ট্র্যাফিক সিস্টেমের মানসিক কারণগুলি অধ্যয়ন করে, অনুমান করে যে পথচারীদের তাদের অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতনতা, এবং প্রতারণার ফলে ঘৃণা, এখন সুবিধাগুলি অতিক্রম করে। | Entry #25055 — Discuss 0 — Variant: Not specified
|
অনেক বছর আগের কথা, এটা নিয়ে কোন রকম হৈচৈ না করে, নিউ ইয়র্ক ট্রাফিক কর্তৃপক্ষ পথচারী-ক্রসিং লাইট নিয়ন্ত্রণ বাটন বন্ধ করে দেয়। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, কম্পিউটারাইজড টাইমার তাদের কাজ অনেক সহজ করে দেই। এর মধ্যে ৩,২৫০টি বাটন এর মধ্যে ৭৫০টি বাটন কার্যকরী ছিল, কিন্তু তারা তা ব্যবহার বন্ধ করে দেয়, কারণ প্রচুর পরিমাণ আঙ্গুল এর চাপের কারণে বাটনগুলো ভেঙ্গে যাই। সাধারণভাবে, বাটনগুলো সরানে হয় নাই কারণ তাদের সরাতে প্রচুর টাকা খরচ হয়। কিন্তু নিষ্ক্রিয় বাটনগুলো রেখে দেওয়া হয় একাট উদ্দেশ্য বুজানোর জন্য। ইজরায়েলের নেগেভের বেন-গুরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের তাল অরন-গিলাদ বলছেন যে, বেশি ভাগ সময় পথচারী যারা বাটন ব্যবহার করে তা সবুজ চিহ্ন দেখার আগে লাইন-ক্রস করে। তিনি আরও গবেষণা করে পান যে, পথচারীরা এ পদ্ধতি মানতে ব্যাধ্য যাতে তাদের বাটন ব্যবহার করতে হয় না বা তাদের ইনপুট নেই না। অনিয়ন্তি বাটনগুলো রেখে দেওয়া হয়েছে, কারণ মানুষ সিস্টেমগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ করতে পছন্দ করে, বলেছেন মিশন বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব-কম্পিউটারের ইন্টারঅ্যাকশনের বিশেষজ্ঞ ইত্তান আদর, অ্যান আর্বার। ডাঃ আর্বার দেখলেন তার ছাত্ররা একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছে ক্লিকযোগ্য ”সংরক্ষণ” বাটন সহ, যার চরিত্র ছিল মানুষের দেওয়া কীস্ট্রোকগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষণ করা হয়। তিনি মনে করেন, তিনি বলেছেন, মেশিন বিশ্বের অন্তর্নিহিত প্রতিহত করার জন্য উচ্ছৃঙ্খল প্রতারণার সমখুনি হতে পারে। সেই একটিই দৃশ্য । কিন্তু, রাস্তা পারাপারের সময় অন্তত, প্লাসেবো বাটনগুলো কিছু খারাপ দিকও থাকতে পারে।রেল্ফ রিসার, যিনি ফতুম, একটি ভিয়েনিসে ইন্সটিটিউট এর, যিনি ট্রাফিক ব্যবস্থার মনস্তাত্ত্বিক বিষয়গুলি নিয়ে গবেষণা করে, যা পথচারীরা তাদের অস্তিত্বের সচেতনতা তৈরি করে, প্রতারণা এ ফলে উদ্বেগ এবং তার সুবিধাগুলো অন্য ভাবে ব্যবহার করে। | Entry #24889 — Discuss 0 — Variant: Bangladeshi
|